The best Side of মাশরুম চাষ পদ্ধতি

অক্সিজেন এবং কার্বন ডাই অক্সাইডের ভাল যত্ন নিন

ধানের খড়, শিমুল তুলা, ছোলার বেসন ও চালের কুড়া ইত্যাদি উপকরণ ব্যবহার করে সাধারণত স্ট্র মাশরুম চাষ করা হয়ে থাকে। এ জাতের মাশরুম মূলত মার্চ থেকে সেপ্টেম্বর মাস পর্যন্ত চাষ করা হয়।

মাশরুম উচ্চ রক্তচাপ ও বহুমুত্র রোগীদের জন্য উপকারী।

মাশরুম চাষ ও এ সংক্রান্ত বিষয়ে যাদের সাথে যোগাযোগ করতে পারেন

মাশরুম বীজ, মাশরুমের প্রয়োজনীয় সরঞ্জাম (অটোক্লেভ মেশিন, পিপি, নেক, তুলা, রাবার) বিক্রয় কেন্দ্র

>> রোদে শুকিয়ে নিয়ে মাশরুম দীর্ঘ সময় ধরে সংরক্ষণ করা যায়।

আপনার চাষ করা মাশরুম কোনো ভালো জায়গায় বিক্রি করার জন্য দুটি বিষয় মনে রাখতে হবে। একটি হলো মাশরুমের ভালো মান এবং অন্যটি হলো মাশরুমের উৎপাদনের পরিমাণ।আপনার চাষ করা মাশরুম এর যদি ভালো মানের হয় ভালো দাম পাবেন।

পরিমাণমত শুকনো পরিষ্কার ধানের খড় সংগ্রহ করে জলভর্তি ড্রামের মধ্যে ভালোভাবে নেড়েচেড়ে ভিজিয়ে নিন।

মাশরুম চাষ পদ্ধতি – কিভাবে ঘরে বসে মাশরুম website চাষ করবেন

বিভিন্ন রোগব্যধিতে মাশরুম ব্যবহার করা হয়ে থাকে। যেমনঃ বাত, ব্যথা, জন্ডিস, কৃমি কিংবা রক্ত বন্ধ হওয়ার কাজে মাশরুম ব্যবহার করা হয়।

তাজা, শুকনা এবং মাশরুম স্পন (বীজ) বিক্রয় কেন্দ্র

>> সংগ্রহে বিলম্ব হলে মাশরুম ছাতার মতো হয়ে ফুটে যায় এবং এর স্বাদ নষ্ট হয়ে যায়। কাজেই সময়মত মাশরুম সংগ্রহ করা আবশ্যক।

এটি চাষের জন্য কোনো আবাদি জমির প্রয়োজন হয় না। যার মোটেই চাষের জমি নেই তিনিও ঘরের পাশের অব্যবহৃত জায়গায় অথবা ঘরের উত্তর পাশের বারান্দা ব্যবহার করে বেশি পরিমাণ মাশরুম উৎপাদন করতে পারেন। বীজ উৎপাদনের জন্য যেসব কাঁচামালের প্রয়োজন হয়, যেমন- খড়, কাঠের গুঁড়া, কাগজ, গমের ভুসি ইত্যাদি তা সহজলভ্য ও সস্তা। এ দেশের আবহাওয়াও মাশরুম চাষের জন্য উপযোগী। সব শ্রেণি ও পেশার মানুষ মাশরুম চাষ করতে পারেন। এতে পারিবারিক শ্রমকে কাজে লাগানো যায়। তাকে তাকে চাষ করা যায়। কম পুঁজি ও শ্রম ব্যয় করে বেশি আয় করা সম্ভব।

বীজ ছিটানোর পর একই নিয়মে আবার ৮-১০ সে.মি. করে খড় বিছিয়ে ২য় স্তর তৈরি করে একইভাবে তুলো বিছিয়ে তাতে মাশরুম বীজ ছড়িয়ে দিন।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *